সেলিম মাহবুব:
ছাতকে বিদ্যুতে ভেল্কিবাজীতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন সাধারন মানুষ। ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রায় ৮-৯ ঘন্টাই থাকছে না বিদ্যুৎ। লোড শেডিংয়ের নামে ঘন-ঘন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় জনজীবনে নেমে এসছে চরম ভোগান্তি। সময়ে-অসময়ে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় নানান সমস্যায় জর্জড়িত হয়ে পড়েছেন মানুষ। বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীদের লেখা-পড়ায় ঘটছে চরম ব্যাঘাত।একদিকে গরম আবহাওয়া আর অন্য দিকে বিদ্যুতের ভেল্কিবাজী। এতে ভুক্তভোগি মানুষের মধ্যে ক্ষোবের সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারন মানুষ মনে করছেন, শহর সহ উপজেলা জুড়ে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত ব্যাটারী চালিত অটো রিক্সা চলাচল করছে। এসব অটো রিক্সার ব্যাটারী চার্জ করতে প্রচুর পরিমানে বিদ্যুত ব্যবহৃত হচ্ছে। বেশীর ভাগই অটো রিক্সার ব্যাটারী অবৈধ লাইন দিয়ে চার্জ দেয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিভাগের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা অবৈধ ফায়দা নিয়ে অটো রিক্সার ব্যাটারী চার্জের সুযোগ করে দিয়েছে বলেও অনেকেই মনে করেন। অনেক আবাসিক ও বানিজ্যিক এলাকায় অবৈধ সংযোগ দিয়ে এসব অসাধু কর্মকর্তারা নিজেদের পকেট ভারী করছেন। এসব অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের কারনে বিদ্যুতের যে ঘাটতি সৃষ্টি হচ্ছে তা লোড শেডিং নামক শব্দ ব্যবহার করে এসব অসাধু কর্মকর্তারা সাধারন গ্রাহকদের শান্তনা দিয়ে থাকেন। একটি নির্ভযোগ্য সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ বিভাগে কর্মরত অনেকেরই বাসায় রয়েছে অবৈধ সংযোগ। তারা বিনা বাধায় দিনের পর দিন অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে আসছেন। অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন এবং অটো রিক্সার ব্যাটারী চার্জে সীমাবদ্ধতা আনতে পারলে অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে এবং গ্রাহক ভোগান্তি অনেকটাই কমে আসবে বলে ভুক্তভোগীরা মনে করছেন। এ ক্ষেত্রে একজন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্ব সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ অভিযান নিয়মিত পরিচালনা করার দাবী জানান তারা। বিদ্যুতের দুরাবস্থা নিরসনে প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য রোববার বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাত করেন এখানের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান ও প্রকৌশলী সুমন আহমদ তাদের জানান, প্রয়োজনের তুলনায় এখানে বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে। যে কারনে তারা নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুত দিতে পারছেন না। ছাতক অঞ্চলে প্রতি ঘন্টায় যেখানে বিদ্যুতের প্রয়োজন ১২-১৩ মেগাওয়াট সেখানে তারা পাচ্ছেন মাত্র ৭ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের যে পরিমান ঘাটতি থাকে তা তারা লোড শেডিংয়ের মাধ্যমে ব্যালেঞ্চ করে থাকেন। বর্তমানে সারা দেটশেই এ অবস্থা বিরাজ করছে বলে কর্মকর্তারা জানান। তবে খুব শিঘ্রই বিদ্যুতের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে বলে কর্মকর্তারা আশাবাদ ব্যক্তে করনেছাতকে ঘন ঘন লোডশেডিংর কারনে অতিষ্ঠ গ্রাহক
দিনে ৮ ঘন্টাই থাকছে না বিদ্যুৎ
সেলিম মাহবুব,
ছাতকে বিদ্যুতে ভল্কিবাজীতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন সাধারন মানুষ। ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রায় ৮- ঘন্টাই থাকছে না বিদ্যুৎ। লোড শেডিংয়ের নামে ঘন-ঘন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় জনজীবনে নেমে এসছে চরমভোগান্তিসময়ে-অসময়ে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় নানান সমস্যায় জর্জড়িত হয়ে পড়েছেন মানুষ। বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীদের লেখা-পড়ায় ঘটছে চরম ব্যাঘাত।একদিকে গরম আবহাওয়া আর অন্য দিকে বিদ্যুতের ভেল্কিবাজী। এতে ভুক্তভোগি মানুষের মধ্যে ক্ষোবের সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারন মানুষ মনে করছেন, শহর সহ উপজেলা জুড়ে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত ব্যাটারী চালিত অটো রিক্সা চলাচল করছে। এসব অটো রিক্সার ব্যাটারী চার্জ করতে প্রচুর পরিমানে বিদ্যুত ব্যবহৃত হচ্ছে। বেশীর ভাগই অটো রিক্সার ব্যাটারী অবৈধ লাইন দিয়ে চার্জ দেয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিভাগের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা অবৈধ ফায়দা নিয়ে অটো রিক্সার ব্যাটারী চার্জের সুযোগ করে দিয়েছে বলেও অনেকেই মনে করেন। অনেক আবাসিক ও বানিজ্যিক এলাকায় অবৈধ সংযোগ দিয়ে এসব অসাধু কর্মকর্তারা নিজেদের পকেট ভারী করছেন। এসব অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের কারনে বিদ্যুতের যে ঘাটতি সৃষ্টি হচ্ছে তা লোড শেডিং নামক শব্দ ব্যবহার করে এসব অসাধু কর্মকর্তারা সাধারন গ্রাহকদের শান্তনা দিয়ে থাকেন। একটি নির্ভযোগ্য সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ বিভাগে কর্মরত অনেকেরই বাসায় রয়েছে অবৈধ সংযোগ। তারা বিনা বাধায় দিনের পর দিন অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে আসছেন। অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন এবং অটো রিক্সার ব্যাটারী চার্জে সীমাবদ্ধতা আনতে পারলে অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে এবং গ্রাহক ভোগান্তি অনেকটাই কমে আসবে বলে ভুক্তভোগীরা মনে করছেন। এ ক্ষেত্রে একজন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্ব সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ অভিযান নিয়মিত পরিচালনা করার দাবী জানান তারা। বিদ্যুতের দুরাবস্থা নিরসনে প্রয়োজনী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য রোববার বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাত করেন এখানের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান ও প্রকৌশলী সুমন আহমদ তাদের জানান, প্রয়োজনের তুলনায় এখানে বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে। যে কারনে তারা নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুত দিতে পারছেন না। ছাতক অঞ্চলে প্রতি ঘন্টায় যেখানে বিদ্যুতের প্রয়োজন ১২-১৩ মেগাওয়াট সেখানে তারা পাচ্ছেন মাত্র ৭ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের যে পরিমান ঘাটতি থাকে তা তারা লোড শেডিংয়ের মাধ্যমে ব্যালেঞ্চ করে থাকেন। বর্তমানে সারা দেশেই এ অবস্থা বিরাজ করছে বলে কর্মকর্তারা জানান। তবে খুব শিঘ্রই বিদ্যুতের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে বলে কর্মকর্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করন।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply