মোঃ আব্দুল হামিদ সরকার (নিলফামারী) জেলা প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় গহনা বিক্রি করে ১২ হাজার ৬০০শত টাকা প্রেমিকের হাতে তুলে দিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে ধরা খেল প্রেমিক যুগল।বিচার করতে ব্যার্থ হলে অবশেষে থানায় প্রেরন করা হয় তারদেরকে ।ঘটনটি ঘটেছে ৯ অক্টো/২৪ নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ডালিয়া নতুন বাজারে।সরজমিেনে গিয়ে জানা যায় প্রেমিক পল্লব রায় ছব্দ নাম (মোঃআরবির)খালিশা চাপানী ইউনিয়ন তালতলা দিঘিরপার অটোচালক অমেশ চন্দ্র রায়ের ছেলে।প্রেমিকা অনামিকা একই উপজেলার নাউতারা ইউনিয়ন আকাশকুড়ী মডেল বাজার আফছার আলীর মেয়ে। সে আকাশকুড়ি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যাল য়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী।প্রেমিকা অনামিকা জানায় ও যে হিন্দু এটা আমি জানতানা।খোচা খোচা দাড়ি এবং ভাব ভাষায় কখনো বুঝতে দেয়নি ও হিন্দুর ছেলে। ও আমাকে নাম বলেছিল মোঃআরবির। আজ থেকে দু মাস আগে পরিচয় হয়। ডালিয়া ব্যারেজে ওখান থেকে শুরু শুরু হয় প্রেমের মধুর সম্পর্ক ।বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গহনা বিক্রর ১২ হাজার ৬০০শত টাকা তুলে দেই তার হাতে ।যাওয়ার পথে ডালিয়ায় জনতার হাতে আটক হলে জানতে পারি সে হিন্দু ।চোখ যে মনের কথা বলে তা দেখলে বুঝতে পারা যায়। এব্যাপারে প্রতারক প্রেমিক (মোঃ আরবির) পল্লব রায় ঘটনার সত্যতা শিকার করে ।ঐ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সেলিমুর রহমান, হরিদাশ, জয়ন্ত,বাসন্তী রানী সহ আরও অনেকে জানান এর পূর্বে সে এক হিন্দুর মেয়কে নিয়ে এসে প্রতারণা করেছিল।বিষয়টি দলীয় পর্যায় চলে গেলে উপস্থিত বিচারক চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার কাজী হাবিবুর রহমান মোজাম্মেল হক ইউপি সদস্য সাহানুর রহমান ভাকু নাউতারা ১,২,৩,মহিলা ইউপি সদস্যেের স্বামী তহিদুল ইসলাম ভুট্টু পুলিশের স্মরনাপন্ন হলে ডিমলা থানা অফিসার্স ইনচার্জ ফজলে এলাহির প্রেরিত সাব-সেক্টর নুর ইসলাম ও তার টিম ঘটনা স্থল থেকে প্রেমিক যুগলকে উদ্ধার করেন।
এবিষয়ে ফজলে এলাহি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন মেয়েকে তার পরিবারের হেফাজতে প্রেরন করা হয়েছে । মেয়ের অভিযোগ না থাকায় যেহেতু জনতার হাতে আটক। সমাজ ঘৃণিত দ্বায়ে তাকে কোর্টে সোপর্দ করা হয়।।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply