1. nwes@w3speace.net : ASIF : ASIF
  2. azahar@gmail.com : azhar395 :
  3. admin@gazipursangbad.com : eleas271614 :
  4. wordpUser4@org.com : GuaUserWa4 :
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ডিমলায় জমি র বিরোধে গাছ উত্তোলন।-গাজীপুর সংবাদ  হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রা:) হাফিজিয়া ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সবক প্রদান ও নবীন বরন অনুষ্টিত-গাজীপুর সংবাদ  আদিবাসী ছাত্র-জনতার উপর হামলার প্রতিবাদ ও জড়িতদের বিচার দাবিতে নাটোরে মানববন্ধন-গাজীপুর সংবাদ  কাপাসিয়ায় কোমলমতি এতিম শিশুদের মাঝে সরকারি কম্বল বিতরন:-গাজীপুর সংবাদ  নাটোরের লালপুরে আদিবাসী ৫ শ্রেনির শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে ও ন্যায় বিচারের দাবিতে মানববন্ধন-গাজীপুর সংবাদ  ছাতকে ৫ জন কর্মকর্তার বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্টিত-গাজীপুর সংবাদ  চকরিয়ায় দু’সহোদর শাহেদ-আরমানের নেতৃত্বে ভূমিদস্যু সিন্ডিকেট-গাজীপুর সংবাদ  সৎপুর দারুল হাদিস মাদ্রাসার সাবেক ওস্তাদুল মুহাদ্দিস হযরত মাওলানা আব্দুল হাই’র জানাজা অনুষ্টিত-গাজীপুর সংবাদ  রাণীশংকৈলে যুব ঐক্যের উদ্যোগে শীত বস্ত্র বিতরণ-গাজীপুর সংবাদ  স্মার্ট কার্ড বিতরণী অনুষ্ঠানে সেবা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক-গাজীপুর সংবাদ 

৩৪ জনের বিরুদ্ধে পুলিশ এসল্ট মামলা ছাতকে পুলিশের মধ্যে থেকে সাহেল চেয়ারম্যান উধাও আলোচনা-সমালোচনার ঝড় সর্বত্র-গাজীপুর সংবাদ 

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৩২ টাইম ভিউ

সেলিম মাহবুব,সুনামগঞ্জঃ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের নিজ আইডি থেকে লাইভ সম্প্রচার করে কথা বলতে-বলতে অফিসার সহ অন্তত ডজন খানেক পুলিশের মাঝখান থেকে আচমকা উধাও হয়ে গেছেন ছাতকের সিংচাপইড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মোহাম্মদ সাহেল। এ ঘটনায় ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। কেউ বলছেন চেয়ারম্যানের সমর্থকরা সরকারী কাজে পুলিশকে বাধা দিয়ে চেয়ারম্যানকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছে। পুলিশ বলছে চেয়ারম্যানের সমর্থকরা তাকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। আবার কেউ-কেউ বলছেন, আটকের খবরে চেয়াম্যানের সমর্থকরা ইউনিয়ন পরিষদে এসে ভির করায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা অনেকটা বিভ্রান্তিকর অবস্থায় পড়ে যায়। এ সুযোগে সাহেল চেয়ারম্যান পরিষদ ত্যাগ করতে সমর্থ হয়। এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার সিংচাপইড় ইউনিয়ন পরিষদে। চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মোহাম্মদ সাহেলের এ লাইভ ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। তার লাইভ করা ভিডিও সূত্র থেকে জানা যায়, মঙ্গলবার চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মোহাম্মদ সাহেল তার পরিষদে বসে অন্যান্য দিনের মতো অফিস করছিলেন। বিকেলে জাউয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আব্দুস ছালাম ফোন করে চেয়ারম্যান সাহেল নিজ অফিসে আছেন মর্মে নিশ্চিত হন। এক পর্যায়ে অন্তত ডজন খানেক পুলিশ এসে পরিষদ ঘেরাও করলে চেয়ারম্যানের আর বুঝতে অসুবিধা হয়নি। এসময় আলাপচারিতা শেষে তাদের সাথে থানায় যাওয়ার জন্য চেয়ারম্যানকে বলেন পুলিশ। কিন্ত এখানে বাধ সাধে আইনী প্রক্রিয়া। চেয়ারম্যান সাহেলের কঠিন সিদ্ধান্ত-কোন অভিযোগ, ওয়ারেন্ট কিংবা গ্রেফতারী পরোয়ানা শু না করা পর্যন্ত একটি পাও নড়বেন না তিনি। এ নিয়ে পুলিশ এবং চেয়ারম্যান সাহেলের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ বাক-বিতন্ডা হয়। এ সময় লাইভে থাকা অবস্থায় বিষয়টি মসজিদের মাইকে প্রচার করার কথা বলেন সাহেল চেয়ারম্যান। এক পর্যায়ে আশপাশ গ্রাম থেকে সাহেল চেয়ারম্যান সমর্থকরা পরিষদ চত্ত্বরে এসে ভির জমায়। পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতির দিকে ধাবিত হতে থাকলে চেয়ারম্যানকে গাড়িতে তুলতে তোরজোড় শুরু করে পুলিশ। কিন্তু সবই সে গুড়ে বালি। কোন পরিস্থিতিই তাকে সরকারী এ চেয়ার থেকে অন্যায়ভাবে নিতে পারবে না বলে পুলিশকে সাফ জানিয়ে দেন সাহেল চেয়ারম্যান।  কিছুক্ষণ পর পুলিশের কিছুটা ঢিলেঢালা ভাব পরিলক্ষিত হলো। ঠিক এ সময়টিই বেচে নিলেন সাহেল চেয়ারম্যান। লাইভে থেকেই পলায়নের ফন্ধি করতে থাকেন। অনেকটা জোরে-জোরেই মোটরসাইকেল আনো, স্টার্ড দিয়ে রাখো, সে একজন ভালো চালক কিনা, হট্টগোল শুরু করবে এ ফাঁকেই চলে যাবো-তার এক সমর্থকের সাথে এমন পরামর্শই করতেই শোনা গেছে। যেই কথা সেই কাজ। পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে নিরুদ্দেশ হলেন চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মোহাম্মদ সাহেল। আটকের পর সাহেল চেয়ারম্যান পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়লে প্রশাসন ও সাধারন মানুষের মাঝে বিভিন্ন প্রশ্নের উদ্ভব হয়। চেয়ারম্যানকে পালিয়ে যেতে সহায়তায় জড়িত থাকার কারনে সন্ধ্যায় ঘটনাস্থল থেকে ৫ জনকে যৌথ বাহিনী আটক করে। আটকৃতরা হলেন, সিংচাপইড় গ্রামের আব্দুল জব্বারের পুত্র কামাল আহমদ (২৬), গহরপুর গ্রামের আব্দুল বারীর পুত্র ইজাজুর রহমান (২৭), মাওলানা নুর উদ্দিন আহমদের পুত্র খলিলুর রহমান (২৯), ছত্রিশ কালিপুর গ্রামের  আব্দুল আউয়ালের পুত্র রেজা মিয়া (২৫) ও গহরপুর গ্রামের জামাল উদ্দিনের পুত্র সাইম উদ্দিন (২০)। এ ঘটনায় চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মোহাম্মদ সাহেলকে প্রধান আসামি করে আটককৃত ৫ জন সহ ৩৪ জনের নাম উল্লেখ সহ বুধবার ছাতক থানায় একটি পুলিশ এসল্ট (মামলা নং ১০) দায়ের করা হয়েছে। ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম কিবরিয়া হাসান জানান, সুনামগঞ্জ সদর থানার একটি মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান সাহাব উদ্দিন মোহাম্মদ সাহেলকে মঙ্গলবার পুলিশ আটকের পর তাকে ছিনিয়ে নেয়া হয়। এ ঘটনায় ছাত থানায় পুলিশ এসল্ট মামলা হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
ছাতকে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত জাহাঙ্গীর আলম সেলিম মাহবুব,সুনামগঞ্জঃ ছাতকে প্রতিপক্ষের হামলায় জাহাঙ্গীর আলম নামের এক ব্যক্তিকে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত জাহাঙ্গীর আলম উপজেলার চরমহল্লা ইউনিয়নের চরচৌড়াই গ্রামের মৃত আতাউর রহমানের পুত্র। সে গত ৩১ ডিসেম্বর একই ইউনিয়নের কামরাঙ্গী মাদরাসা সংলগ্ন মাঠে হামলার শিকার হয়। হামলার ঘটনায় শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে আহারগাও গ্রামের ওয়াব আলীর পুত্র আবু সুফিয়ান সুফি, আব্দুস সোবহান, ছোরাব আলীর পুত্র আব্দুর রহিম, মৃত ইসবর আলীর পুত্র ছোরাব আলী, বুলন মিয়ার পুত্র আহমদ আলী, আব্দুল হান্নানের পুত্র ফয়জুল ইসলাম, আলকাছ আলীর পুত্র ওয়াব আলী ও কামরাঙ্গী গ্রামের মিছির আলীর পুত্র হাসন রাজার বিরুদ্ধে ছাতক থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি দায়ের করেছেন আহত জাহাঙ্গীর আলমের বড়ভাই মো: আঙ্গুর মিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে ৩১ ডিসেম্বর রাতে কামরাঙ্গী মাদরাসা মাঠে ওয়াজ মাহফিলে গেলে জাহাঙ্গীর আলমকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বুকে-পিঠে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষরা। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কৈতক হাসপাতালে নিয়ে গেলে, এখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে জরুরি ভিত্তিতে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অফিসার ইনচার্জ মোঃ গোলাম কিবরিয়া হাসান। ##
© All rights reserved © 2024
Developer By Zorex Zira

Design & Developed BY: ServerSold.com

https://writingbachelorthesis.com