1. nwes@w3speace.net : ASIF : ASIF
  2. azahar@gmail.com : azhar395 :
  3. admin@gazipursangbad.com : eleas271614 :
  4. wordpUser4@org.com : GuaUserWa4 :
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আল ইহসান আইডিয়াল মাদ্রাসার নবীন বরন ও সংবর্ধনা।-গাজীপুর সংবাদ  কালের কন্ঠের রাণীশংকৈল প্রতিনিধি অন্যতম দেশসেরা  নির্বাচিত হওয়ায় সম্মাননা প্রদান-গাজীপুর সংবাদ   বিভিন্ন দাবীতে নাটোরের নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের শ্রমিক কর্মচারীদের ফটক সভা-গাজীপুর সংবাদ  রাণীশংকৈলে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা অনুষ্ঠিত-গাজীপুর সংবাদ  পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের বাড়িতে ঢুকে হামলা আহত ইউপি মহিলা সদস্যা-গাজীপুর সংবাদ  বড়লেখায় ইটাউরী মহিলা আলিম মাদরাসায় শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সপ্তাহর শুভ উদ্বোধন-গাজীপুর সংবাদ  ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ পরিজা ম্যানশনে ছাত্রদলের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন করেন—- সাবেক এমপি মিলন-গাজীপুর সংবাদ  ছাতকে এক নব্য বিএনপি নেতার সাজানো মামলায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন স্হানীয় গ্রামবাসী-গাজীপুর সংবাদ  চিতলমারীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পক্ষ-বিপক্ষের সংঘর্ষ,আহত-১০-গাজীপুর সংবাদ  গজারিয়া কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তি চেয়ে মানববন্ধন-গাজীপুর সংবাদ 

বালিয়াতলী ইউনিয়নে উন্নয়নের রুপকার চেয়ারম্যান এবি,এম হুমায়ুন কবির-গাজীপুর সংবাদ 

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৭ টাইম ভিউ

মোঃ মামুন হোসাইন।স্টাফ রিপোর্টার

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ১০নং বালিয়াতলী ইউনিয়নের উন্নয়নের

রুপকারে সৎ নিষ্ঠাবান গরিব ও মেহনতী মানুষের পরম বন্ধু স্মার্ট ইউনিয়ন গড়ার কারিগর চেয়ারম্যান এবি,এম হুমায়ুন কবির। তিনি সংবাদমাধ্যমের একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেন আমি বিগত ২০১৩ সালে ২২শে মে বালিয়াতলী ইউনিয়নের প্রথম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সেই থেকে তিনি ঐ ইউনিয়নের পর পর তিন বার জনগনের নিরপেক্ষ ভোটের মধ্যে দিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে আসছেন এবং তিনি কলাপাড়া উপজেলার চেয়ারম্যান এসোসিয়েশন এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন । তিনি নির্বাচিত হওয়ার পরে দীর্ঘ ১২ বছরে তার ইউনিয়নে ৩৩ কিলোমিটার রাস্তা পাকা করছেন এবং ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় করছেন, তিনি বলেন তার চেয়ারম্যান হওয়ার আগে কোন স্কুলে ১তলার বেশি ছিল না, তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পরে ৩ থেকে ৪ তলা হয়েছে এবং এফতেদায়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় সেখানে ২ থেকে ৩ তলা ভবন নির্মাণ হয়েছে।

তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পরে তার ইউনিয়নে প্রায় আড়াইশো গভীর নলকূপ স্থাপন করেছেন। তিনি বলেন তার ইউনিয়নে আগে এক ফসলী জমি কৃষকরা চাষ করতো, সেখানে তিনি বিভিন্ন এনজিও-র মাধ্যমে চন্দ্রদ্বীপ খাল,
কালির খাল, সুভার খাল, তুলাতলী,ভারানী, পক্ষিয়াপাড়া, সোনা পাড়া খাল,বগাখালীর খাল, চর বালিয়াতলীর খাল,তিনি খনন কাজ করিয়েছেন। এরকারনেই কৃষকরা শুকনা মৌসুমে আমন ধান চাষ করে যেমন এখন দুই ফসলী জমি তারা চাষ করতে পারে এবং কোন কোন জায়গায় তিন ফসলী জমি চাষ করতে পারে কৃষকরা এবং তার
এলাকায় আগে তরমুজের চাষ হতো না এখন খাল খনন করার পরে প্রচুর পরিমানে তরমুজের চাষ হয়, এতে কৃষকের অনেক উপকার হয়েছে। আগে
শুকনা মৌসুমে লবন পানির কারনে কৃষকরা চাষ করতে পারতো না, এখন এই খাল খনন করার কারনে মিস্টি পানি
পাওয়ায় তারা চাষ করতে পারে।
পাশাপাশি পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে একটা ব্লু বোর্ড কাজ করছে তিন কিলোমিটার ভেরিবাধ ৩ ফুট উচু করছে এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড ও অফদার মাধ্যমে ৩ টি বড় বড় স্লুইস করিয়েছেন, যার মাধ্যমে বর্ষার মৌসুমে সহজে পানি বের হতে পারে এবং পানি ওঠা নামা করতে পারে। কৃষকদের উপকারের সার্থে অসংখ্য কালভার্ড করছেন যাতে রাস্তায়
জলাবদ্ধতার পানি জমে না থাকে। তার ইউনিয়নে এস,বি,বি রাস্তা ১০ কিলোমিটার হয়েছে, ইটের সলিন রাস্তার কাজ করিয়েছেন এবং ৪৫ কিলোমিটার অফদার ভিতরের রাস্তা গুলোর মাটির কাজ করিয়েছেন। আরও কিছু নতুন নতুন রাস্তার কাজ করিয়েছেন এবং তার মাধ্যমে ৫টি মসজিদ তার তত্বাবধানে করিয়েছেন। এছাড়াও তার ইউনিয়নে ৭৭টি মসজিদ আছে প্রত্যেকটিতে তিনি সরকারি অনুদান ২ থেকে ৩ বার করে

দিয়েছেন, যার কারনে মসজিদ গুলোর অনেক উন্নয়ন হয়েছে, মুসল্লীরা সাজছন্দে মসজিদে নামাজ পড়তে পারছে। যারা অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর মানুষ আছে যেমন রাখাইন সমপ্রদায় তার ইউনিয়নে ৭টি আছে তাদের বিভিন্ন সরকারি অনুদান সাহায্য সহযোগিতা করেছেন এবং প্রায় ১৮ শো বয়স্ক ভাতা তারা পাইতেছে ও প্রতিবন্ধী ভাতা ৪ শোর বেশি তারা পাইতেছে তার ইউনিয়নে এবং উপবৃত্তি, বি,জি,ডি, বিজি,এফ,মৎস্য জেলেদের চাল সুন্দর ভাবে তার ইউনিয়নে বন্টন করেছেন কোন অভিযোগ আজ পর্যন্ত আসেনি, স্বচ্ছ ভাবে মৎস্য অফিসারের মাধ্যমে যে তালিকাটি দিয়েছে সেই অনুযায়ী তারা চাল বিতরন করছেন বলে জানান তিনি।

এছাড়াও তিনি বলেন তার ইউনিয়নে পর্যায়ক্রমে সকল পরিবারের মাঝে চাল দেওয়া হয়েছে আগে পরে। তিনি বলেছেন
৫ ই আগস্টের পরেও সব কিছু উপেক্ষা করে তিনি বালিয়াতলী ইউনিয়ন পরিষদ নিয়মিত পরিচালনা করে আসছেন। তার ইউনিয়নে আইন শ্রীংক্ষলা ভালো আছে এবং যতো দিন তিনি চেয়ারম্যান আছেন সকল দল মতের উর্ধ্বে থেকে সকল কে এক চোখে সেবা দিয়ে গেছেন বলে জানান। তিনি আরও বলেন আমার ইউনিয়নের নাগরিকদের সকলকে সমান ভাবে সেবা দিয়ে তাদের পাশে থাকার আপ্রানচেষ্টা করেছি। তিনি বলেন তার আমলে কাউকে কোন মানুষকে জুলুম করা হয়নি, কোন অত্যাচার করা হয়নি, কোন নির্যাতন করা হয়নি, কোন হয়রানি করা হয়নি,সরকারি যে সেবা তিনি পেয়েছেন তা সবাইকে সমান ভাবে দিয়েছেন বা সমান ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বলে জানান তিনি।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বালিয়াতলী ইউনিয়ন আরোও বিশেষ ভাবে গুরুত্ব বয়ে আনে এই ইউনিয়নটি তিনটি নদী নিয়ে বেষ্টিত যেমন আন্দার মানিক নদী, টিয়া খালি নদী, রামনা বাঁধ নদী, চর বালিয়াতলী গ্রামে হাবির চর এবং চরের স্বাদ এটা সরাসরি সাগরের সাথে সংযুক্ত পর্যটন এরিয়া মধ্যে তাই এই এলাকায় যদি কোন পর্যটন শিল্পের কারখানা হয় বা কোন প্রতিষ্ঠান হয়, তাইলে এই এলাকার ও মানুষের উন্নয়ন হবে। তিনি বলেন বালিয়াতলী ইউনিয়নে যদি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য বাসস্থান করে দেওয়া হয় এবং প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন বৃদ্ধি করা ও প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে কমল মতি শিশুরা আছে তাদের জন্য যদি একটা সরকারি শিশু পার্ক করা হয়, তাইলে শিশুরা স্কুলে আসতে চাইবে এবং তাদের মনে স্কুলে আসার আগ্রহ জাগবে। তিনি সরকারের কাছে দাবি করেন এবং সকল স্কুলে যেন আগের মতো আইনের সু শাসন প্রতিষ্ঠা
হয়। তাইলে শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নয়ন বৃদ্ধি হবে ও ভালো হবে বলে মনে করেন তিনি। বালিয়াতলী ইউনিয়নের কিছু জায়গা পায়রা পোর্ডের মধ্যে আছে লালুয়া ইউনিয়ন ৩ ভাগের ২ ভাগ পোর্ডের আওতায় আছে। বালিয়াতলী ব্রীজ হওয়ার কারনে মানুষ বিকল্প পথে এই ব্রীজ পার হইয়া মহিপুর কুয়াকাটা যায়। তাই তিনি মনে করেন বালিয়াতলী ইউনিয়নটা পর্যটনের ক্ষেএে খুব গুরুত্ব বয়ে আনে।

বালিয়াতলী ইউনিয়ের সর্বস্তরের সাধারন মানুষের কাছে সংবাদকর্মীরা জানতে চাইলে তারা সবাই একই কথা বলেন যে
আমাদের চেয়ারম্যান এবি,এম হুমায়ুন কবির খুব ভালো মনের মানুষ ও ন্যায় পরায়ন, মানবতার সেবক, আমরা চাই তিনি আজীবন আমাদের মাঝে চেয়ারম্যান হয়ে থাকুক, সে থাকলে আমাদের ইউনিয়নের আরো অনেক উন্নয়ন হবে এবং সে আমাদের বালিয়াতলী ইউনিয়নের উন্নয়নের রুপকার, সে আমাদের চেয়ারম্যান না,সে আমাদের জনতার সেবক মানবতার ফেরিওয়ালা।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
ছাতকে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত জাহাঙ্গীর আলম সেলিম মাহবুব,সুনামগঞ্জঃ ছাতকে প্রতিপক্ষের হামলায় জাহাঙ্গীর আলম নামের এক ব্যক্তিকে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত জাহাঙ্গীর আলম উপজেলার চরমহল্লা ইউনিয়নের চরচৌড়াই গ্রামের মৃত আতাউর রহমানের পুত্র। সে গত ৩১ ডিসেম্বর একই ইউনিয়নের কামরাঙ্গী মাদরাসা সংলগ্ন মাঠে হামলার শিকার হয়। হামলার ঘটনায় শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে আহারগাও গ্রামের ওয়াব আলীর পুত্র আবু সুফিয়ান সুফি, আব্দুস সোবহান, ছোরাব আলীর পুত্র আব্দুর রহিম, মৃত ইসবর আলীর পুত্র ছোরাব আলী, বুলন মিয়ার পুত্র আহমদ আলী, আব্দুল হান্নানের পুত্র ফয়জুল ইসলাম, আলকাছ আলীর পুত্র ওয়াব আলী ও কামরাঙ্গী গ্রামের মিছির আলীর পুত্র হাসন রাজার বিরুদ্ধে ছাতক থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি দায়ের করেছেন আহত জাহাঙ্গীর আলমের বড়ভাই মো: আঙ্গুর মিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে ৩১ ডিসেম্বর রাতে কামরাঙ্গী মাদরাসা মাঠে ওয়াজ মাহফিলে গেলে জাহাঙ্গীর আলমকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বুকে-পিঠে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষরা। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কৈতক হাসপাতালে নিয়ে গেলে, এখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে জরুরি ভিত্তিতে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অফিসার ইনচার্জ মোঃ গোলাম কিবরিয়া হাসান। ##
© All rights reserved © 2024
Developer By Zorex Zira

Design & Developed BY: ServerSold.com

https://writingbachelorthesis.com