1. nwes@w3speace.net : ASIF : ASIF
  2. azahar@gmail.com : azhar395 :
  3. admin@gazipursangbad.com : eleas271614 :
  4. wordpUser4@org.com : GuaUserWa4 :
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রাণীশংকৈলে পথসভা করেছেন কমিউনিস্ট পার্টি -গাজীপুর সংবাদ  রাণীশংকৈলে দোকানের তালা ভেঙে ৩ লাখ টাকা চুরি-গাজীপুর সংবাদ  কাপাসিয়ায় তরগাঁও স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উদ্বোধন-গাজীপুর সংবাদ  ছাতকের ফকিরটিলা ইয়ং ষ্টার উদ্দ্যোগে নাইট মিনি ফুটবলের উদ্বোধন হলো-গাজীপুর সংবাদ  ৪৮ বিজিবির অভিযানে ৫ কোটি ২২ লক্ষ টাকার চোরাচালান জব্দ-গাজীপুর সংবাদ  দশম গ্রেড বাস্তবায়নের আন্দোলনের কথা বলে শিক্ষকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ-গাজীপুর সংবাদ  ফরিদগঞ্জের সিনিয়র সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান আলীর দাফন সম্পন্ন -গাজীপুর সংবাদ  রাণীশংকৈল ডিগ্রি কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমাপনি-গাজীপুর সংবাদ  নাটোরে ২ শতাধিক শীতার্তদের মাঝে আইইবির কম্বল বিতরণ-গাজীপুর সংবাদ  সিএমপির অভিযানে চোর চোরাই স্বর্ণ’সহ ২২ লক্ষ টাকা উদ্ধার-গাজীপুর সংবাদ 

জাফলং সীমান্তে চোরাকারবারীদের সহযোগিতায় জেলা ডিবি ও থানার লাইনম্যান সামছুল ও মান্নান মেম্বার এর নিয়ন্ত্রনে-গাজীপুর সংবাদ 

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫৩ টাইম ভিউ

গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি:

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এলাকা জাফলং জিরো পয়েন্ট সিঁড়িরঘাট ও সীমান্ত এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে দেদারসে আসছে ভারতীয় অবৈধ পণ্য সামগ্রী বাংলাদেশ, ভারতীয় চোরাকারবারীদের কাছ থেকে জেলা ডিবি ও থানা পুলিশের নামে চাঁদাবাজি অভিযোগ রয়েছে লাইনম্যান সামছুল ও মান্নান মেম্বার সহ কয়েক জনের বিরুদ্ধে। লাইনম্যান সামছুল এক সময় ছিল থানা পুলিশের সোর্স। দীর্ঘদিন সোর্স হিসেবে কাজ করে সীমান্তের এক স্মাগলার জনৈক মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুলে নিজেই জড়িয়ে পড়ে চোরাচালান ব্যবসার। পুলিশের সাথে সম্পর্ক থাকায় সেই সুযোগে হয়ে যায় পুলিশের লাইনম্যান। শেষমেশ সামছুল সীমান্তের স্মাগলার ঐ মহিলাকে বিয়ে করে চোরাচালানের লাইন পাকাপোক্ত করে নেয়। বিগত সরকারের শাসন আমলে সামছুল ছিলো ব্যাপরোয়া কারণ, তার পরিবারের সকলেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত। কারণ তার বড় ভাই ও মামা ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের বড় নেতা। তাই তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পর্যন্ত পায়নি। থানা পুলিশ ছিলো তার কাছে অসহায়। চোরাকারবারি সামছুলের বিরুদ্ধে রয়েছে নাশকতার দুটি মামলা। এসব মামলায় পুলিশের খাতা সে পালাতক। কিন্তু রাত হলেই থানার ওসির সাথে বৈঠকে বসে সামছুল, মান্নানসহ চোরাকারবারিরা।

এদিকে সামছুলের মতো আরেক ক্ষমতারধর চোরাকারবারী হলো ৩নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মান্নান। সীমান্ত এলাকার গুচ্ছগ্রামে বাড়ি হওয়ায় সে নিজেই জড়িয়ে পড়েছে চোরাকারবারে। এখন চোরাচালান ব্যবসার পাশাপাশি নিজেই জেলা ডিবি ও থানা পুলিশের লাইনম্যান হয়ে উঠেছেন। মান্নান মেম্বার প্রায়ই হুমকিদেন আমি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য, তাই আমাকে পুলিশ লাইন না দিয়ে কিছু করার নেই। মান্নান জনপ্রতিনিধি হয়ে নিজেই চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করতে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব একটি সিন্ডিকেট, তার দলে রয়েছেন প্রায় ৩০ জনের মতো সদস্য।

এদিকে সীমান্তের চোরাচালান প্রতিরোধে সিলেট রেঞ্জ ডিআইজির মিটিং এরপর বিভাগীয় কমিশনার সম্প্রতি মিটিংয়ে বসেন আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ। সেখানে সীমান্তের চোরাচালান প্রতিরোধে নেওয়া হয় জরুরি নানা রকম সিদ্ধান্ত। ঐদিন রাতেই চোরাকারবারিদের নিয়ে থানায় বৈঠকে বসেন থানার ওসি সরকার তোফায়েল। রাত ৩টা পর্যন্ত চলে থানার ওসির সাথে চোরাকারবারিদের বৈঠক। সেখানে উপস্তিত ছিলেন স্থানীয় বিএনপির কিছু বির্তকৃত নেতা। মাসিক না কমিশন নিয়ে কোন সিদ্ধান্তের পৌঁছাতে না পারায় সামছুল ও মান্নানের কাছেই রয়ে যায় চোরাচালানের লাইন।

এদিকে চোরাচালান বন্ধ করতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের বৈঠক আর থানায় ওসির নেতৃত্বে বসছে চোরাকারবারিদের বৈঠক। তাহলে কিভাবে সীমান্তের চোরাচালান বন্ধ হবে ? সেই প্রশ্ন সচেতন মহলের মাঝে।

এ বিষয়ে গোয়াইনঘাট থানার ৩নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের বিট অফিসার জহুর লাল এর ব্যবহৃত মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, আমি এলাকায় নতুন এেেসছি, এখানে কাউকে তেমন চিনিনা। চোরাচালান বন্ধ করতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। সামছুল ও মান্নান মেম্বার সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখবো। কেউ পুলিশের নামে চাঁদাবাজি করলে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তবে আরেকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে সামছুল ও মান্নানের সাথে মামার দোকানে বসছেন জহুর লাল। কিন্তু সেনাবাহিনীর টহল জোরদার থাকায় তেমন একটা সুযোগ করতে পারছেন না চোরাকারবারিরা।

এদিকে সীমান্তের একাধিক চোরাকারবারীর সাথে পরিচয় গোপন করে, আলাপকালে তারা জানান, স্থানীয় বিট অফিসার জহুর লালকে ম্যানেজ করে সময় সুযোগ-বুঝে আমরা ভারতীয় চিনিসহ পন্য নিয়ে আসছি। পুলিশের চাঁদার পরিমান বেড়ে যাওয়ায় লাভটা একটু কম হচ্ছে। পুলিশ ও জেলা ডিবি ওসি (উত্তর) এর লাইনের টাকা মান্নান মেম্বার ও সামছুল নিচ্ছেন। পণ্য সামগ্রী বাংলাদেশ, ভারতীয় চোরাকারবারীদের কাছ থেকে জেলা ডিবি ও থানা পুলিশের নামে চাঁদাবাজি অভিযোগ রয়েছে লাইনম্যান সামছুল ও মান্নান মেম্বার সহ কয়েক জনের বিরুদ্ধে। লাইনম্যান সামছুল এক সময় ছিল থানা পুলিশের সোর্স। দীর্ঘদিন সোর্স হিসেবে কাজ করে সীমান্তের এক স্মাগলার জনৈক মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুলে নিজেই জড়িয়ে পড়ে চোরাচালান ব্যবসার। পুলিশের সাথে সম্পর্ক থাকায় সেই সুযোগে হয়ে যায় পুলিশের লাইনম্যান। শেষমেশ সামছুল সীমান্তের স্মাগলার ঐ মহিলাকে বিয়ে করে চোরাচালানের লাইন পাকাপোক্ত করে নেয়। বিগত সরকারের শাসন আমলে সামছুল ছিলো ব্যাপরোয়া কারণ, তার পরিবারের সকলেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত। কারণ তার বড় ভাই ও মামা ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের বড় নেতা। তাই তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পর্যন্ত পায়নি। থানা পুলিশ ছিলো তার কাছে অসহায়। চোরাকারবারি সামছুলের বিরুদ্ধে রয়েছে নাশকতার দুটি মামলা। এসব মামলায় পুলিশের খাতা সে পালাতক। কিন্তু রাত হলেই থানার ওসির সাথে বৈঠকে বসে সামছুল, মান্নানসহ চোরাকারবারিরা।

এদিকে সামছুলের মতো আরেক ক্ষমতারধর চোরাকারবারী হলো ৩নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মান্নান। সীমান্ত এলাকার গুচ্ছগ্রামে বাড়ি হওয়ায় সে নিজেই জড়িয়ে পড়েছে চোরাকারবারে। এখন চোরাচালান ব্যবসার পাশাপাশি নিজেই জেলা ডিবি ও থানা পুলিশের লাইনম্যান হয়ে উঠেছেন। মান্নান মেম্বার প্রায়ই হুমকিদেন আমি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য, তাই আমাকে পুলিশ লাইন না দিয়ে কিছু করার নেই। মান্নান জনপ্রতিনিধি হয়ে নিজেই চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করতে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব একটি সিন্ডিকেট, তার দলে রয়েছেন প্রায় ৩০ জনের মতো সদস্য।

এদিকে সীমান্তের চোরাচালান প্রতিরোধে সিলেট রেঞ্জ ডিআইজির মিটিং এরপর বিভাগীয় কমিশনার সম্প্রতি মিটিংয়ে বসেন আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ। সেখানে সীমান্তের চোরাচালান প্রতিরোধে নেওয়া হয় জরুরি নানা রকম সিদ্ধান্ত। ঐদিন রাতেই চোরাকারবারিদের নিয়ে থানায় বৈঠকে বসেন থানার ওসি সরকার তোফায়েল। রাত ৩টা পর্যন্ত চলে থানার ওসির সাথে চোরাকারবারিদের বৈঠক। সেখানে উপস্তিত ছিলেন স্থানীয় বিএনপির কিছু বির্তকৃত নেতা। মাসিক না কমিশন নিয়ে কোন সিদ্ধান্তের পৌঁছাতে না পারায় সামছুল ও মান্নানের কাছেই রয়ে যায় চোরাচালানের লাইন।

এদিকে চোরাচালান বন্ধ করতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের বৈঠক আর থানায় ওসির নেতৃত্বে বসছে চোরাকারবারিদের বৈঠক। তাহলে কিভাবে সীমান্তের চোরাচালান বন্ধ হবে ? সেই প্রশ্ন সচেতন মহলের মাঝে।

এ বিষয়ে গোয়াইনঘাট থানার ৩নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের বিট অফিসার জহুর লাল এর ব্যবহৃত মুঠোফোনে কথা হলে তিনি অস্বীকার করে বলেন । চোরাচালান বন্ধ করতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। সামছুল ও মান্নান মেম্বার সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখবো। কেউ পুলিশের নামে চাঁদাবাজি করলে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বলে সাফাই গাইলে ও থলের বিড়াল বেরিয়ে আসতে শুরু হয়।
অনুষ্ঠানি টিম মাঠে গিয়ে অনুসন্ধান গিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়। জাফলং বিট অফিসার এসআই জহুর লাল ও সহকারী কনস্টেবল মাহমুদুর,
চোরাকারবারীদের সাথে গোপনে বৈঠক করে । সামছুল ও মান্নান মেম্বার, জেলা ডিবি ও থানা পুলিশের লাইনম্যান হিসেবে চোরাকারবারীদের সহযোগিতা করে, লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করে নিচ্ছে এই চক্রটি। কেউ চাঁদার টাকা দিতে দেরি হলে, মন্নান মেম্বার ও সামছুল, এসআই জহুর লাল কে ফোন দিয়ে এনে হুমকি ধামকি দিয়ে হাতকড়া পরিয়ে দেন। পরে মন্নান মেম্বার ও সামছুল এর সুপারিশ এ ছেড়ে দেন।
আর এজন্য মোটা অংকের একটা টাকা দিতে হয়। তবে আরেকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে সামছুল ও মান্নানের সাথে মামার দোকানে বসছেন জহুর লাল।

এদিকে সীমান্তের একাধিক চোরাকারবারীর সাথে পরিচয় গোপন করে, আলাপকালে তারা জানান, স্থানীয় বিট অফিসার জহুর লালকে ম্যানেজ করে সময় সুযোগ-বুঝে আমরা ভারতীয় চিনিসহ পন্য নিয়ে আসছি। পুলিশের চাঁদার পরিমান বেড়ে যাওয়ায় লাভটা একটু কম হচ্ছে। পুলিশ ও জেলা ডিবি ওসি (উত্তর) এর লাইনের টাকা মান্নান মেম্বার ও সামছুল নিচ্ছেন।

ছবি: লাইনম্যান সামছুল ও মান্নান মেম্বার

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
ছাতকে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত জাহাঙ্গীর আলম সেলিম মাহবুব,সুনামগঞ্জঃ ছাতকে প্রতিপক্ষের হামলায় জাহাঙ্গীর আলম নামের এক ব্যক্তিকে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত জাহাঙ্গীর আলম উপজেলার চরমহল্লা ইউনিয়নের চরচৌড়াই গ্রামের মৃত আতাউর রহমানের পুত্র। সে গত ৩১ ডিসেম্বর একই ইউনিয়নের কামরাঙ্গী মাদরাসা সংলগ্ন মাঠে হামলার শিকার হয়। হামলার ঘটনায় শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে আহারগাও গ্রামের ওয়াব আলীর পুত্র আবু সুফিয়ান সুফি, আব্দুস সোবহান, ছোরাব আলীর পুত্র আব্দুর রহিম, মৃত ইসবর আলীর পুত্র ছোরাব আলী, বুলন মিয়ার পুত্র আহমদ আলী, আব্দুল হান্নানের পুত্র ফয়জুল ইসলাম, আলকাছ আলীর পুত্র ওয়াব আলী ও কামরাঙ্গী গ্রামের মিছির আলীর পুত্র হাসন রাজার বিরুদ্ধে ছাতক থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি দায়ের করেছেন আহত জাহাঙ্গীর আলমের বড়ভাই মো: আঙ্গুর মিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে ৩১ ডিসেম্বর রাতে কামরাঙ্গী মাদরাসা মাঠে ওয়াজ মাহফিলে গেলে জাহাঙ্গীর আলমকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বুকে-পিঠে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষরা। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কৈতক হাসপাতালে নিয়ে গেলে, এখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে জরুরি ভিত্তিতে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। থানায় অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অফিসার ইনচার্জ মোঃ গোলাম কিবরিয়া হাসান। ##
© All rights reserved © 2024
Developer By Zorex Zira

Design & Developed BY: ServerSold.com

https://writingbachelorthesis.com