মোঃ আব্দুল হামিদ সরকার,নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ছাতুনামা গ্রামে পারিবারিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে শারীরিক ও আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছেন বাদী মোঃজয়নাল আবেদিন। তার পারিবারিক সূত্রে যানা যায়,২৩-জুলাই/ ২৩ ইং আনুমানিক সকাল ১০টার সময় বিবাদী,শফিকুল ইসলাম পিতা আজাদ আলী,আলাউদ্দিন পিতা মৃত মোহর আলী, রফিকুল ইসলাম পিতা আজাদ আলী, ছফিয়ার রহমান পিতা আজাদ আলী, আঃছাত্তার পিতা মৃত মোহর আলী, আশরাফুল, পিতা নইমুদ্দিন, শেরাজুল পিতা নইমুদ্দিন, রাশেদ হোসেন, পিতা শফিকুল ইসলাম, আলম হোসেন পিতা রফিকুল ইসলাম, হাফিজুল ইসলাম পিতা সফিয়ার রহমান,।উপরোক্ত ব্যক্তিগন তাদের পূর্ব পরিকল্পিত,শত্রতার জের ধরে জয়নাল আবেদীনের দখলী জমির উপর উঠে।,জয়নাল আবেদীন বাধা দিতে গেলে তার উপর ক্ষিপ্ত হয়।এক পর্যায়ে দেশিয় অস্ত্রসস্ত্র ও লাঠিসোডা হাতে নিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট ও যখম করে এবং বাদী জয়নাল আবেদীনের পিতা নাবির উদ্দিনকে ১নং আসামীর দলবলসহ বাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। তৎক্ষণাৎ বিবাদীরা বাদীর নিজস্ব মুদির দোকানে এসে হামলা করে তিনটি মোবাইল ফোন, গলার সর্নের চেইনসহ তার ব্যবসার বিকাশের একলক্ষ পচানব্বই হাজার টাকা জোরপূর্ক দোকানে ঢুকে হাতিয়ে নেয়,এবং জয়নাল আবেদীনের স্ত্রী বাধা দিলে তাকে যখম করে, মন্জিলা বেগবকে রক্ষা করতে গিয়ে তহমিনাকে অমানবিক নির্যাতন ও বাম হাতের হাড় ভেঙ্গে দিয়ে রক্তাক্ত করে ফেল রাখে। ঘটনা বিগতিক হলে প্রশাসনের জরুরি নাম্বারে যোগাযোগ করে পুলিশের উপস্থিতিতে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হয়।
শারীরিক সুস্থ্যতার জন্য আহত ও যখমকৃতদের ডিমলা থানা পুলিশের সহোযোগিতায় উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। তহমিনা বেগমকে যখমী অবস্থায়র উন্নতি না হওয়ায় তাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
এমতাবস্থায় বাদী জয়নাল আবেদীন আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ডিমলা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন ডিমলা থানার সহকারী পুলিশ পরিদর্শক আঃরশিদ এর নিয়ন্ত্রণে ,যাহার মামলা নং ল ১৫৪।
মামলার বাদী মোঃজয়নাল আবেদিন ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে তদন্তপূর্বক দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply