জামালপুর প্রতিনিধিঃ
জামালপুর সদর সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের অফিস সহকারী মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মুসার প্রকাশ্য দিবালোকে জমজমাট ঘুষ বাণিজ্যে দিশেহারা হয়ে পড়েছে দলিল লেখকগণসহ সেবাগ্রহীতারা।
মুসার ঘুষ বাণিজ্যে জিম্মি হয়ে পড়েছে সংশ্লিষ্টরা। শুধু তাই নয় নারী নকল নবিশদের দিকে লালসার দৃষ্টিপাত মুসার নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার কারণে অফিসের স্বাভাবিক কর্মপরিবেশ যেমন ব্যহত হচ্ছে তেমনি সরকারের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে। অপরদিকে ঘুষের টাকায় ফুলে ফেঁপে উঠে মুসা রীতিমত ধরাকে সরা জ্ঞান করা শুরু করে দিয়েছে। কখনও সাবরেজিষ্ট্রারের নাম ভাঙ্গিয়ে কখনও জেলা রেজিষ্ট্রারের নাম ভাঙ্গিয়ে কখনও নকল নবিশদের নাম ভাঙ্গিয়ে ঘুষের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে মুসা। এছাড়া নিয়মিত ঘুষের বাইরে চলে দূর্নীতির ভিত্তিতে বিশেষ ঘুষ বাণিজ্য। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য বর্তমানে অফিসটিতে সরকারি নিয়ম নীতির কোন বালাই নেই! মুসাকে টাকা দিলে এমন কোন কাজ নেই যে অসম্ভব। আর মুসাকে টাকা না দিলে সকল বৈধ কাজও অসম্ভব। টাকাই মুসার প্রাণ টাকাই মুসার গান। সারাদিন ঘুষের গান গেয়ে প্রতিদিন দু’হাত ভরে টাকা নিয়ে বাড়ি ফিরে মুসা। কিন্তু দেখার নেই কেউ। তার ঘুষের টাকায় ভাগ বসাতে তাকে উলঙ্গভাবে শেল্টার দিচ্ছে কিছু সুবিধাভোগী দলিল লেখক। তাদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে মুই কি হনুরে ভাব নিয়ে চলছে মুসা। মুসার প্রকাশ্য ঘুষ বাণিজ্য ও ইভটিজিং বন্ধে সাদা পোষাকে গোয়েন্দা নজরদারীর দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগী দলিল লেখক, সেবা গ্রহীতাগণসহ যৌন হয়রানির শিকার নারী নকল নবিশগণ।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply