এ হামিদ সরকার নীলফামারী
ডিমলায় বাবার সম্পত্তি অধিকারের দাবি করেন ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার আঃছাত্তারের ছেলে মোঃমমতাজুলের ক্ষেত্রে। জানা যায় আঃছাত্তার বিয়ে করার পর দীর্ঘদিন যাবত সংসার করে আসছিলেন। স্ত্রীর সাথে সুখে সংসার করা অবস্থায় দুই ছেলে ও দুই মেয়ে সন্তান। এমতাবস্থায় এক পর্যায়ে সাংসারিক জীবনে বনিবনা ও কলহের ছায়া নেমে আসে। সেই কলহকে কেন্দ্র করে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়।
কিছুদিন পরে আঃছাত্তার তার প্রয়োজনবসত ছকিনা নামের এক রমনীকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ছকিনার সাথে সংসার জীবনে ও তার (৪)চার কন্যা সন্তান। এলাকাবাসীর কাছে খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় আঃছাত্তারের প্রথম স্ত্রীর এক ছেলে মারা যাওয়ার পর বর্তমানে এক ছেলে বেচে আছেন। বেচে থাকা সেই ছেলের নাম মমতাজুল ইসলাম বিয়ে করে। পিতার সাথে যোগাযোগ ও সুসম্পর্ক নাথাকায় মমতাজুল তার স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে আশ্রয় নেন। কয়েক বছর পরে শ্বশুর বাড়িতে স্ত্রী সন্তান নিয়ে বসবাস করা অসাধ্য মনে হলে তার পিতার ওয়ারিশসূত্রে কিছু জায়গা জমির সন্ধান মেলে। নিরা্শ্রয় মমতাজুল বাবার পৈত্রিক সম্পত্তির অধিকার বলে সেই জমিতে বসতবাড়ি হিসেবে ঘর তুলেন।মমতাজুল জানায় যে,তার বাবানাকি সেই জমি বিক্রি দেওয়ার জন্য প্রতিবেশি নাম নাজানা অন্য একজনের কাছে বায়নার টাকা ও নিয়েছেন। এদিকে ৭-১১-২০২৩ইং তারিখে সরেজমিনে গিয়ে আঃছাত্তারের সাক্ষাৎ নাপাওয়ায় দ্বিতীয় স্ত্রী ছকিনা বেগম আলোকিত প্রত্রিকাকে জানায় মমতাজুলের বসতবাড়ির সেই জমি মাস তিনেক পূর্বে বিক্রি করে দিয়েছে।
মমতাজুলের দাবি বর্তমানে আমি ভূমিহীন অসহায় আমার নিজস্ব কোন জমি জমা নেই। এখন আমি স্ত্রী সন্তান নিয়ে কোথায় যাবো।আমার বাবার পৈত্রিক সম্পত্তির অধিকার হিসেবে এখানে থাকতে চাই। আমার বাবা এই জমি বিক্রি করতে চাইলে কেউ যেন এই জমিটা ক্রয় নাকরে বা কোন দলিল লেখক ও সবরেজিষ্টার রেজিষ্ট্রি নাকরে সেই জন্য দেশবাসী ও সমাজের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন এবং পৈত্রিক সম্পত্তি অধিকার আদায়ের ন্যায্য দাবী জানান।।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply