1. azahar@gmail.com : azhar395 :
  2. admin@gazipursangbad.com : eleas271614 :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নাটোরে দফায় দফায় সংঘর্ষ, একজন গুলিবিদ্ধসহ আহত ৫-গাজীপুর সংবাদ  পটুয়াখালীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত-গাজীপুর সংবাদ  পটুয়াখালীতে নারী কোটা সুরক্ষায় সম্মিলিত নারী সমাজের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত-গাজীপুর সংবাদ  সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা-গাজীপুর সংবাদ  ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের সাথে পুলিশের ধস্তাধস্তি, আটক-২-গাজীপুর সংবাদ  ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাক্টরের হালের ধারালো ফালে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু-গাজীপুর সংবাদ  পটুয়াখালী সরকারি শিশু পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হল আনন্দ ভ্রমণ ও ফল উৎসব-গাজীপুর সংবাদ  দুমকীতে কলেজ শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল-গাজীপুর সংবাদ  কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্বরনে নাটোরে বিএনপির গায়েবানা জানাযা-গাজীপুর সংবাদ  গজারিয়া অধ্যাপক ড.মাজহারুল হক তপন এর জন্মদিন উদযাপন-গাজীপুর সংবাদ 

গজারিয়াআবারও বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে।-গাজীপুর সংবাদ 

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৫৪ টাইম ভিউ

ওসমান গনি,গজারিয়া প্রতিনিধিঃ

মুন্সিগঞ্জে গজারিয়া উপজেলা বড় ভাটেরচর মারকাযুল উলুম মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ মুহাম্মদ শফিউদ্দীনের বিরুদ্ধে আবারও এক ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর থেকে কক্ষে তালা দিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষক। তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

এর আগে চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল উল্লেখিত মাদ্রাসার তিন ছাত্রকে পৈশাচিক নির্যাতনের ঘটনায় ওই শিক্ষককে আটক করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হয়ে তিনি পুনরায় একই মাদ্রাসায় যোগদান করেন।

গজারিয়া উপজেলার বড় ভাটেরচর মারকাযুল উলুম মাদরাসায় গিয়ে তার কার্যালয় তালাবদ্ধ থাকায় তার নিজ বাড়ি বড় ভাটেরচর গ্রামে গিয়েও তার খোঁজ মিলেনি। তবে তার পরিবারের লোকজন বলছেন, ব্যক্তিগত কাজে মুহাম্মদ শফিউদ্দীন পার্শ্ববর্তী সোনারগাঁও উপজেলায় গেছেন।

জানা যায়, মারকাযুল উলূম মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মুহাম্মদ শফিউদ্দীন বড় ভাটেরচর গ্রামের ৭বছরের এক ছাত্রকে গত নভেম্বরে বিভিন্ন কৌশলে বলাৎকারের চেষ্টা করেন। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসা কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে আত্মগোপনে চলে যান।

এদিকে একের পর এক ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগ উঠায় মাদ্রাসাটি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্রামবাসী।

এবিষয়ে গজারিয়া থানার ওসি (তদন্ত) আক্তারুজ্জামান জানান, বিষয়টি তারা কিছুই জানেন না। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2024
Developer By Zorex Zira

Design & Developed BY: ServerSold.com

https://writingbachelorthesis.com