সেলিম মাহবুব সিলেট প্রতিনিধিঃ
আমি টিম লিডার না, আমি সোসিও ইকোনমিক এন্ড নিউট্রিশন ফেসিলিটেটর (SENF)পদে দীর্ঘ ১১ বছর যাবৎ এই প্রজেক্ট গুলোতে সুনামের সহিত কাজ করে আসছিলাম। কিন্তু মামলাবাজ রুমন এর কুচক্রে পড়ে আমার স্বামী নুরুদ্দীন রাসেল, আমার অফিসে মিথ্যা অভিযোগ করে। এরপর জেলা প্রশাসক বরাবর, মিথ্যা তথ্য ও বানোয়াট কথা বলে লিখিত দেয়। বিষয়টি আমার অফিস কর্মকর্তা আমাকে জানালে, এ বিষয়ে আমি নিজেই ২০/৯/২৩ ইং তারিখে অব্যাহতিপত্র দিয়ে আসি, আমাকে বরখাস্ত করা হয়নি। এতেও কান্ত হয়নি মামলাবাজ রুমন,
লাইভার নুরুদ্দীন রাসেল, বরং আমাকে পুলিশের সোর্স, র্যাবের সোর্স, বানিয়ে আমার একক ছবি দিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রিত কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল, যেমন Channel 3 live, channel 360, Sylhet 24Express, এসব অনলাইন পোর্টালে এবং আরো বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল গুলোতেও এই মিথ্যা সংবাদ চাপিয়েছে। তখন আমি বাদী হয়ে রুমন-রাসেলের বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইবুনালে মামলা করি, মামলা নং ১৯৮/২৩ইং। সাইবার ট্রাইব্যুনাল ও থানার জিডি তুলে নিতে আমাকে একা পেয়ে, সিলেট আদালত প্রাঙ্গনে হুমকি দেয় রাসেল,রুমন ও কামাল।পরে ১১/১০/২৩ ইং তারিখে সিলেট নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
আদালতে আমি আরো ১টি মামলা দায়ের করি, মামলা নং ২৯৮/২৩। এই মামলার শুনানি শেষে আদালত মামলাবাজদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে। সেই বষয়টি নিয়ে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল সত্য সংবাদ প্রকাশ করায়, মামলাবাজ রাসেল বাদী হয়ে আবারও সাইবার ট্রাইব্যুনালে ৫০কোটি টাকার মানহানি মামলা করে, ২১ জন সাংবাদিক ও সম্মানীয় লোকের উপর, মানলা নং ৬৯/২৪ইং। গত ১৮/১১/২৩ইং তারিখে নুরুদ্দীন রাসেল বিয়ের প্রলোভনে, আমাকে নিয়ে সংসার করে দেড়
বছর, কাবিন করবে বলে ধোকা দেয়, তার বান্ধবীর বাসায় ডেকে নিয়ে আবার আমার মতের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষন করে, তখন আমি আরেকটি মামলা করি, মামলা নং ৭৬১/২৩ইং। যা তদন্তাধীন রয়েছে। আমার এসব সত্য মামলার কপি, ডকুমেন্টস নিয়ে বিভিন্ন অনলাই ও প্রিন্ট পাত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করলে, মামলাবাজ রাসেল বাদী হয়ে সাইবার ট্রাইব্যুনালে মিথ্যা মামলা করে ১৬ জন সম্মানীয় সম্পাদক এর নামে, মামলা নং ২১৫/২৩ইং। সত্য জনসম্মুখে তুলে ধরলেই, মামলাবাজদের কবলে পড়তে
হয়, মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা মামলাবাজদের ধর্ম। তারপরে ১০/০২/২৪ইং তারিখে আমার বিএ পরীক্ষা, Open Univercity, দক্ষিণ সুরমা ডিগ্রি কলেজে যাই, সকাল ৮ টায় মামলাবাজ রাসেল তার দল নিয়ে আমাকে কেটে ফেলার হুমকি দেয় ৭২ ঘন্টা সময় দেয় সব মামলা তুলে নেওয়ার জন্য, পরীক্ষা শেষে আমি দক্ষিণ সুরমা থানায় জিডি করি, জিডি নং ৫১২/২৪। আমার মা ও নানুর বিয়ের সংখ্যা নিয়ে বানোয়াট, মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে যার কোন দালিলিক প্রমাণ নাই। আমার স্বামীকে ডিভোর্স দিয়েছি আমি নিজে, সে জুয়ারী ও মাদকাসক্ত ছিলো। এসব ডকুমেন্টস সময় হলে অবশ্যই দেখাবো। সাপ্তাহিক বিচিন্তা নামক ম্যাগাজিনে উল্লেখ করেছে, ঢাকার সিনিয়র একজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শাজাহানের সাথে বিয়ের সম্পর্ক,
এটা মিথ্যা এগুলো মামলাবাজদের কল্পকাহিনী, কারণ এই নামের কোন কর্মকর্তা নেই, তার অধিনে আমি কাজও করিনি, এসব মামলাবাজদের চক্রান্ত। বিয়ে এবং টাকা নেওয়ারতো প্রশ্নই উঠেনা। সৌদি আরবের কবির, এমন কাউকেই চিনি না জানিনা, আমি ইমু চালাইনা, রাসেল জানে তারপর ও মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়েছে। যাকে চিনিনা তার সাথে বিয়ে কি আর টাকা নেওয়া কি। বিএনপির কোন নেতার সাথে সখ্যতা নেই। সাহবের বাজারের জৈনিক ব্যাক্তির পরিচয় না দিয়ে ৫ শতক জমি ও ব্লাংক চেক দেওয়ার কথা সংবাদে বলা হয়েছে। অতচ আমার নামে বাংলাদেশের কোথাও কোন জমিই নাই। এই সংবাদ ডাহা মিথ্যা। মামলাবাজ রুমন-রাসেল চক্রের মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক কাহিনী, সমাজে আমাকে বাদ বানানোর এক গভীর সুদুর প্রসারি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত বঠে। আমি মামলাবাজদের এসব সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply