মোঃ নিজাম উদ্দিন সিলেট থেকে:
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা সীমান্ত এলাকা দিয়ে রাতের আধারে কিভাবে ভারতীয় পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, গরু, মহিষ, চিনি,চা পাতা ,স্বর্ণ চোরাচালান, মাদক, ফেনসিডিল, গাঁজা, ও বিভিন্ন ব্রান্ডের স্মার্ট মোবাইল ফোন,কসমেটিকস, শাড়ী, লেহেঙ্গা, আসছে দেদারসে। সম্প্রতি ভাবিয়ে তুলেছে প্রতিবেশী দুই দেশ বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি এবং ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফকে। দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে দুই বাহিনী নিজেদের মত কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাবার পরও অপরাধীরা নানা ফাঁকফোকরে চোরাচালান চালিয়ে যাচ্ছে। গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া কিংবা পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা না থাকায় সীমান্তবর্তী এলাকার অপরাধীরা সময় সুযোগ বুঝে বিভিন্ন জিনিসপত্র পাচার করছে। বিশেষ করে গরু মহিষ, চিনি কসমেটিকস শাড়ী লেহেঙ্গা এসব জিনিস যা পাচারের ক্ষেত্রে স্পেসিফিক তথ্য না থাকলে উদ্ধার করা সম্ভব হয় না। বহন করে পাচারে অধিক লাভ হয় সেজন্য তৎপর কারবারীরা। প্রতিবার অবৈধ ভারতীয় পণ্য পাচারে সফল হলে তাদের লাভ থাকে লাখ টাকা করে। আর এসব পাচারের ক্ষেত্রে ক্যারিয়াররা (বহনকারী) অনেক লাভবান হয় যে কারণে সম্প্রতি সীমান্ত দিয়ে অবাধে প্রবেশ করছে চোরাচালান।
গত-কয়েকমাস চোরাচালান বন্ধ থাকলেও গতকাল রাতে গুচ্ছগ্রাম সংগ্রাম বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকা দিয়ে, প্রতাপপুর তামাবিল এলাকার বেশ কয়েকটি চোরাই পথে ভানের পানির মতো আসে ভারতীয় পণ্য।
আসা করি দ্রুত এসব চোরাচালান প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
Design & Developed BY: ServerSold.com
https://writingbachelorthesis.com
Leave a Reply